“নৌকার ভোটাররা প্রকাশ্যে সিল মারার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সকালে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকা মার্কায় প্রকাশ্যে সিল মারতে গেলাম, কিন্তু পুলিশ বাধা দিল। ভালো কাজ করতে গেলেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। আমরাতো আর বলছিনা যে, শুধু আমরাই প্রকাশ্যে সিল মারব। ইচ্ছে হলে আনারসের ভোটাররা প্রকাশ্যে সিল মারুক।”
এই মন্তব্য চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কুমারী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক টুটুল হোসেনের।
গত রবিবার তৃতীয় ধাপে কুমারী ইউনিয়নসহ উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১১টার দিকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে গেলে সাংবাদিকদের দেখে যুবলীগ নেতা টুটুল এই মন্তব্য করেন।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.