সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে ১৪ই জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। এদিকে চন্দ্রা ত্রিমোর এলাকায় দিনভর অভিযান পরিচালনা করছে গাজীপুর জেলা ট্রাফিক পুলিশ। ঢাকা – টাঙ্গাইল মহাসড়কে পুরোটাই ফাঁকা। যানচলাচল নেই বললেই চলে। করোনা ভাইরাসের মহামারী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারের নিদর্শ অনুযায়ী কঠোর লকডাউনে বাস্তবায়নে সকল রোডে যানবাহন নিষিদ্ধ থাকায় গাজীপুর জেলা ট্রাফিক পুলিশের টিম বিভিন্ন জায়গায় প্রায় তিন টি চেকপোষ্টে পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে।
দুর পাল্লার যানবাহন এবং গাজীপুরের সকল লোকাল বাস গুলি বন্ধ রয়েছে। এদিকে মাঝে মাঝে দু একটা ব্যক্তিগত যানবাহন প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস আসলেও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে ট্রাফিক পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। এদিকে কঠোর লকডাউনের তৃতীয় দিনে আইন অমান্য করায় ১০ টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা সহ গাড়ির প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র না থাকায় ৫টি মটর সাইকেল আটক করা হয়েছে।
মহাসড়কের জয়দেবপুর বাইপাস এলাকা থেকে কালিয়াকৈরের স্কয়ার ফামার্সিটিউক্যাল নামক এলাকা পর্যন্ত জেলা ট্রাফিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। পুলিশের দাবি, সরকারের দেয়া লকডাউন বাস্তবায়নে এবং সকল প্রকার সংক্রমণ এড়াতে জনসাধারণ যাতে ঘর থেকে বাহির না হয়। কাজ করছে জেলা ট্রাফিক পুলিশ। সেই জন্য মহাসড়কের প্রতিটি পয়েন্টে পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে। যাতে কোন যানবাহন আইন অমান্য করে চলাচল না করতে পারে ।
এ বিষয়ে গাজীপুর ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট মকবুল হোসেন জানান, গাজীপুর পুলিশ সুপার এস এম সফিউল্লাহ এর নির্দেশে গাজীপুর জেলা ট্রাফিক পুলিশের টিআই এডমিন খায়রুল হাসান সরকারের নেতৃত্বে মহাসড়কে কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে কাজ করছে জেলা ট্রাফিক পুলিশ এবং যেইসব যানবাহন চলাচলে অনুমতি আছে তাদেরকে চেকিংএর মাধ্যমে ছাড়া হচ্ছে। আর যেইসব যানবাহন চলাচলে অনুমতি নেই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এবং কঠোর লকডাউন চলাকালীন এই অভিযান অব্যহত থাকবে।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.