তথ্য ও প্রযুক্তি

ফেসবুক-টুইটারকে মানুষের জন্য হুমকি মনে করছেন কেন বিজ্ঞানীরা

গবেষণাপত্রে যুক্তি দেখানো হয়েছে, নতুন প্রযুক্তির ‘সমন্বিত আচরণগত প্রভাব’ সম্পর্কে আমাদের পরিষ্কার জ্ঞানের অভাব গণতন্ত্র এবং বিজ্ঞানবিষয়ক উন্নতির জন্য বিপজ্জনক। যেমন সেখানে বলা হয়েছে, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো চলমান করোনাকালে ভুয়া তথ্যের প্রসার রোধে হিমশিম খাচ্ছে। আর তাতে মাস্ক এবং ভ্যাকসিন সর্বজনগ্রাহ্য করে তোলা সম্ভব হয়নি।

Social Media and Technology – Related But Different |

গবেষকেরা সতর্ক করেছেন, এই বিষয়গুলো যদি এমন অজানা এবং অনিয়ন্ত্রিত থাকে, তবে হয়তো নতুন প্রযুক্তির কালো দিক দেখতে হবে। যা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ, রোগ, সহিংস উগ্রবাদ, দুর্ভিক্ষ, বর্ণবৈষম্য এবং যুদ্ধের মতো ব্যাপারগুলোতে মদদ জোগাবে।

এমন বিস্তৃত খাতের গবেষকদের প্রযুক্তির ব্যাপারে এককাট্টা সচরাচর হতে দেখায় যায় না। তাঁদের সম্মিলিত গবেষণাপত্রের উদ্যোগই বলছে, তাঁরা কতটা উদ্বিগ্ন। তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট রিকোড গবেষণাপত্রটির মূল লেখক জো বাক-কোলম্যান এবং সহলেখক কার্ল বার্গস্ট্রমের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। তাঁরা দুজনই এই নতুন প্রযুক্তি বলতে মূলত ফেসবুক-টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাবকে বুঝিয়েছেন বলে জানিয়েছে।


Discover more from MIssion 90 News

Subscribe to get the latest posts to your email.

সম্পর্কিত সংবাদ

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Back to top button

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker