ঢাকা রেজ্ঞের হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি মাহফুজুর রহমান বলেন ঈদের ছুটিতে ঢাকা থেকে আসে পাশের জেলা গুলোকেও প্রায় কোটির উপর লোকজন ছুটি কাটাতে বাড়িতে যায়। বেশির ভাগ সড়ক পথে প্রেশারটা পড়ে আর মহাসড়কে ঈদ যাত্রায় বড় চ্যালেঞ্জিং পয়েন্ট হলো কালিয়াকৈরের চন্দ্রা এলাকা এখানে নবীনগর হয়ে বাইপাইল হয়ে ভোগড়া বাইপাশ হয়ে যেসব যানবাহন উত্তরবঙ্গ যায় সেই সব বাস ও যাত্রীরা চন্দ্রা এলাকাকেই বেশী ব্যবহার করে। চন্দ্রাতে বরবরই একটা চ্যালেঞ্জ থাকে গতবার ঈদে মোটামুটি সার্থক ভাবেই মহাসড়কে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। তবে ঈদুল আজাহার সময় একটু প্রেশার বেশি ছিলো কারণ তখন কোরবানীর পশুবাহী ট্রাকের চাপ থাকে আবার বঙ্গবন্ধুর সেতুর টুল বক্সেও বিরম্বনা থাকে। তবে এবার মহাসড়কে যানজট থাকার সম্ভাবনা নেই। এবার চন্দ্রা এলাকায় উড়াল সেতুর পাশের সড়ক বিভাগ নতুন সড়ক বিভাজন তৈরি করায় যানজটের আশংকা নেই। ডান পাশের সরাসরি লেন দিয়ে বড় বড় বাস, প্রাইভেটকারগুলি চলে যাবে আর বাম পাশে লোকাল যানবাহন ও যাত্রীরা চলাচল করবে এবং ঈদ যাত্রায় মহাসড়কে আইনশৃঙ্খলা বাহীনি তত্বপর থাকবে।
রবিবার সকালে গাজীপুরের কালিয়াকৈর চন্দ্রা এলাকায় ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের নতুন সড়ক বিভাজন পরির্দশনে এসে এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, এবার নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। গতবার ড্রোনের মাধ্যমে চন্দ্রা ও মহাসড়ক নিয়শুন্ত্রণ করা হয়েছে তবে এবার ট্র্যাকিং ড্রোন ব্যবহার করা হবে। পাশাপাশি ৬০ টি নতুন সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হচ্ছে পাশাপাশি থাকছে বডি লাইভ ক্যামেরা যা সরাসরি হেড অফিসে চন্দ্রা কন্ট্রোল বক্সের মাধ্যমে নিয়ুিন্ত্রত থাকবে।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর রিজিয়নের হাইওয়ে পুলিশের এসপি মুস্তাফিজুর রহমান, নাওজোর হাইওয়ে পুলিশের ওসি শাহদাত হোসেন, কালিয়াকৈর থানার ওসি তদন্ত তরিকুল ইসলাম, ওসি ওপারেশন জোবায়ের আহম্মেদ প্রমুখ। পরে হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি চন্দ্রা এলাকা পরিদর্শন করেন।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.