ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের নুরনবীর ছেলে কাঞ্চন ২২-০৮-২০১৭ সালে অজিউল্ল্যাহ মিয়ার মেয়ে মনি বেগম কে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে মনি বেগম এর উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন।
মনি বেগম নারী ও শিশু নির্যাতন যৌতুক মামলা করেন। তাঁর অভিযোগ, যৌতুকের দাবিকৃত টাকা দিতে অস্বীকার করায় তার ওপর নির্যাতন চালিয়ে আসছিলেন স্বামী ও তার পরিবারের লোকজন। যৌতুকের টাকা না দিলে তালাক দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছেন স্বামী। নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মনি বেগম বাড়ি ছেড়ে বারা বাড়িতে বসবাস করছেন।
ভোলায় সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতে দায়ের করা স্ত্রীর মামলা জেলে যান কাঞ্চন” পরে ঢাকা হাইর্কোট থেকে জামিনে বের হন। এর পর তারা দুইজনে এক সাথে থাকেন তিন মাস যেতে না যেতেই স্বামী কাঞ্চন স্ত্রী মনি বেগম এর কাছে যৌতুক দাবি করেন। টাকা দিতে না পারায় নির্যাতন করে আসছেন স্বামী। এক পর্যায় স্ত্রীকে মনি বেমগ কে রেখে চলে জান স্বামী কাঞ্চন রাখেন না কোন খোঁজ খবর বহন করছেন না তার বরন পোশক এমন অভিযোগে আবার ও মামলা করে স্বামী কাঞ্চনের বিরুদ্ধে ।
এদিকে কাঞ্চনের মা জানান তার ছেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে চুরি ডাকাতি চিনতাই যৌতক পারিবারিক একের পর এক মামলা করে যাচ্ছেন তার পরিবারের বিরুদ্ধে মনি বেগম।
এদিকে অভিযুক্ত স্বামী কাঞ্চন দাবি করেন, আমার স্ত্রী মনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করে বাসা থেকে স্বর্ণালংকার, টাকা পয়সা, কাপড়-চোপড়সহ মূল্যবান সামগ্রী চুরি মামলা করেন তার বিরুদ্ধে ভোলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ মে মাসের ৭ তারিখ একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মনি জানান মে মাসের ১২ তারিখ বৃহস্পতিবার তার আনুমানিক ২টায় পুলিশের পরিচয় দিয়ে তাকে দরজা খুলতে বলেন। দরজা খোলার পর তার স্বামী কাঞ্চন তাকে এলোপাতারি মারপিট করে অজ্ঞেন করে তার স্বর্ণালংকার, টাকা পয়সা, কাপড়-চোপড়সহ মূল্যবান সামগ্রী চুরি নিয়ে যান।
এবিষয় স্থানীয়রা জানান সকাল বেলা মনির গরে আসলে তাকে আহত অবস্থা অজ্ঞেন দেখতে পান, তারা পরে ঘরের আসবাব পত্র সকল কিছু এলো মেলো অবস্থা দেখতে পান। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.